বিয়ের পিঁড়ি থেকে উঠে সোজা হোস্টেলে যাচ্ছিল রানী । কিন্তু রাস্তায় হঠাৎ করে দুর্জয় কে ফোন করলো সে। রানীকে সাহায্য না করে দুর্জয় তার সাথে বাজে ব্যবহার করা শুরু করে। রানের বাবার করা অপমানের কথা তুলে ধরে সে। এমনকি রানীকে এটাও বলে ডাক্তারি পাশের জন্য শুধুমাত্র তাকে ব্যবহার করছে সে। তাদের মধ্যে কোন সম্পর্ক নেই। রানী যেন তাকে কোনদিন ফোন না করে।
দুর্জয়ের এই কথায় ভীষণ রেগে যায় রানী। রানী দুর্জয় কে বলে এত কিছুর জন্য সে একা কোনোভাবেই দায়ী নয়। দুর্জয়ও সমানভাবে দোষী। সে ভেবে রেখেছিল হোস্টেলে চলে যাবে পালিয়ে। কিন্তু দুর্জয়ের এই বাজে ব্যবহার সে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছে। সে আর কিছুতেই হোস্টেলে যাচ্ছে না। সোজা যাবে দুর্জয়ের বাড়িতে। গিয়ে সব সত্যি কথা জানাবে তার পরিবারকে।
রানীর এই কথায় আরো রেগে যায় দুর্জয়। রানী কে হুমকি দেয় তাকে যেন আর ফোন না করা হয়। রানীর জন্যই তার দাদাকে আটকে রেখেছে রাগের বাবা। রাগে যখন তার কথা শুনতে মানা করে তখন রাগ করে ফোন কেটে দেয় দুর্জয়। আর রানীর নাম্বার পাঠায় ব্লক লিস্টে । আর পানীয়/রানীও থেমে থাকার মেয়ে নয়। দুর্জয়ের খারাপ ব্যবহার তার মাথায় রক্ত তুলে দিয়েছে। এর প্রতিশোধ সে নেবেই। দুজনের মধ্যে আবার শুরু হল নতুন করে ভুল বোঝাবুঝি।